১। বাছাইকৃত রসুন থেকে প্রস্তুতকৃত।
২। সম্পূর্ণ ঘরোয়া ভাবে তৈরি।
৩। কোনরূপ রাসায়নিক ব্যবহৃত হয় নি। ফলে শতভাগ বিশুদ্ধ ও স্বাস্থ্য সম্মত।
৪। এর শেলফ লাইফ তুলনামূলকভাবে বেশি। অর্থাৎ, সঠিকভাবে সংরক্ষণ করলে বেশ কিছুদিন রেখে খাওয়া যায়।
৫।রসুন বাছাই থেকে শুরু করে আচার বানিয়ে তা প্যাকেজিং পর্যন্ত সম্পূর্ণ প্রক্রিয়া নিজস্ব তত্ত্বাবধানে সম্পন্ন করা হয়। ফলে এর মান নিয়ে কোন সংশয়ের অবকাশ নেই।
এই আচার রুচি বৃদ্ধিতে বেশ ভালো কাজ করে। খেতে ইচ্ছে না করলে একটু রসুন আচার ক্ষিদা জাগ্রত করতে বেশ ভালো ভূমিকা রাখে। গরম গরম ভাত বা খিচুরির সাথে খেতে এই আচার বেশ জনপ্রিয়।